This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Showing posts with label Crime. Show all posts
Showing posts with label Crime. Show all posts

Monday, May 13, 2019

ফাঁকা বাসায় কলেজছাত্রের ঝুলন্ত লাশ, মেঝেতে প্রচুর রক্ত


নরসিংদীতে হাবিবুর রহমান (১৮) নামে এক কলেজছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার সকাল ১০টার দিকে পৌর শহরের বন বিভাগ এলাকার ইব্রাহিম ভূঁইয়ার তিন তলাবিশিষ্ট বাড়ির নিচতলা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত হাবিবুর রহমান রায়পুরা আমিরগঞ্জের খলাপাড়া গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের ছেলে এবং নরসিংদী স্ট্যান্ডার্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার বন বিভাগের ভাড়া বাসায় ছেলে হাবিবকে রেখে পরিবারের সদস্যরা রায়পুরা আমিরগঞ্জের খলাপাড়া গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে যান। এর মধ্যে পরিবারের সদস্যরা হাবিবকে ফোনে যোগাযোগ করেও পাচ্ছিলেন না। সোমবার সকালে তারা গ্রামের বাড়ি থেকে ফিরে বাসার দরজা ভেতর থেকে বন্ধ পান। অনেক ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। এ সময় বাসায় দুর্গন্ধ পান তারা। পরে ছেলের ঘরে গিয়ে তার ঝুলন্ত মরদেহ দেখে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ এসে ঘরের দরজা ভেঙে হাবিবের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে।

নরসিংদী সদর মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মেহেদি হাসান বলেন, খবর পেয়ে দরজা ভেঙে নিহতের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মেঝেতে প্রচুর রক্ত পড়েছিল। ময়নাতদন্ত শেষে বলা যাবে এটি হত্যা না আত্মহত্যা।

Tuesday, May 7, 2019

স্ত্রীর নির্যাতন সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা


স্ত্রীর মানসিক নির্যাতন সইতে না পেরে বান্দরবানে সাইফুল ইসলাম (২০) নামে এক স্বামী গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। শনিবার সকালে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সদরের মাদরাসা ঘোনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

স্থানীয়রা জানান, সাইফুল দিনমজুর ছিলেন। দেড়-দুই বছর আগে প্রেম নিবেদনের মাধ্যমে ওই ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের মেয়ে হামিদা বেগমের সঙ্গে সোহেলের বিয়ে হয়। দীর্ঘদিন ধরে সাংসারিক কলহ চলে আসছিল তাদের মধ্যে। স্ত্রী হামিদা বেগম প্রতিনিয়ত স্বামীকে মানসিক নির্যাতন করে আসছিল। স্ত্রীর মানসিক নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন সাইফুল। তবে ভাড়া বাসায় আত্মহত্যার পর বাসার পাশের রাস্তা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপির সদস্য আরেফ উল্লাহ ছুট্ট বলেন, দীর্ঘদিন ধরে স্বামী-স্ত্রী মধ্যে সাংসারিক কলহ চলছিল। স্ত্রী হামিদা বেগম প্রায়ই সাইফুলকে গালমন্দ করে মানসিক নির্যাতন করত। এতে বিপর্যস্ত হয়ে আত্মহত্যা করেছে সাইফুল।

নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) জায়েদ নুর বলেন, সাইফুলের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের পর জানা যাবে আত্মহত্যা নাকি হত্যা।

নাতনিকে ধর্ষণের সময় নগ্ন অবস্থায় দাদা ধরা


মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলায় ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের সময় হাতেনাতে ধরা পড়েছে দাদা। এ ঘটনায় দাদাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মানিকগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে শিশুটির মেডিকেল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেফতার হওয়া দাদার সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

ধর্ষণের শিকার শিশুটির মা জানান, ষাটোর্ধ্ব ওই ব্যক্তি সম্পর্কে শিশুটির চাচাতো দাদা। একই বাড়িতে তাদের বসবাস। শুক্রবার (৩ মে) সন্ধ্যা ৭টার দিকে মেয়েকে বাড়িতে রেখে পাশের বাড়িতে যান মা। এ সময় ফাঁকা বাড়িতে একা পেয়ে তার মেয়েকে ধর্ষণ করে ওই ব্যক্তি। কিছুক্ষণ পর মেয়ের বাবা বাজার থেকে বাড়িতে এলে মেয়ের চিৎকার শুনে হাতেনাতে ওই ব্যক্তিকে নগ্ন অবস্থায় ধরে ফেলেন। পরে থানায় খবর দিলে রাতেই তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে হরিরামপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রহমান বলেন, ষষ্ঠ শ্রেণির ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় তার মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। আসামিকে গ্রেফতারের পর শনিবার দুপুরে সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করে আসামিকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন।

ওসি আরও বলেন, ধর্ষণের শিকার ছাত্রীর মেডিকেল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। তাকে পরিবারের জিম্মায় দেয়া হয়েছে। শিশুটির খোঁজখবর রাখবে পুলিশ।

মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. লুৎফর রহমান বলেন, শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা শনিবার দুপুরে সম্পন্ন করা হয়েছে। তিন সদস্যের একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে রিপোর্ট দেবে মেডিকেল টিম।